বিষয় সন্ধান

শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

আগামীর সম্ভবনা ৬ঃ বারাকা পাওয়ার



বারাকা পাওয়ার - বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের একটি বিদ্যুৎ কোম্পানি। অনিবাসী বাংলাদেশিদের যৌথ উদ্যোগ এই কোম্পানি ২০০৮ সালে মাত্র ৫১ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র দিয়ে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে কোম্পানিটির সহযোগী প্রতিষ্ঠান বারাকা পতেঙ্গা চট্টগ্রামে ৫০ মেগাওয়াটের আরও একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে। ২০১৮ সালে কোম্পানিটি বারাকা শিকলবাহা ১০৫ মেগাওয়াট ও বারাকা কর্ণফুলি নামে ১১০ মেগওয়াট পাওয়ার প্লান্ট প্রতিষ্ঠা করার দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়। এই দুটি প্লান্ট উতপাদনে আসলে বারাকা পাওয়ার এর উতপাদন ক্ষমতা প্রায় ১৩৬ শতাংশ বাড়বে।




Script: BARKAPOWER
Current Plants Capacity: 76.5 MW

Baraka Power - 51 MW plant in Fenjuganj, Sylhet, 15 years contract (October 10, 2009). 100% ownership
Baraka Patenga - 50 MW plant in patenga,Chittagong, 15 years contract (May 14, 2014), 51% ownership [25.5 MW]


Up coming Plants Capacity 104.42 MW [136% increase]


Project One: Karnaphuli Power Limited
Location: Shikalbaha, Chittagong
Contract Duration: 15 Years
LI Signed: August 9, 2017
PPA and IA Signed: February 04, 2018
Completion Deadline: August 04, 2019 (18 months)
Capacity: 110 MW, HFO power plant
Ownership of Baraka Power: 51.01%, 56.11 MW


Project Two: Baraka Shikalbaha Power Limited
Location: Shikalbaha, Chittagong
Contract Duration: 15 Years
LI Signed: February 28, 2018
PPA and IA Signed: August 19, 2018.
Completion Deadline: May 18, 2019 (9 months)
Capacity: 105 MW, HFO power plant
Ownership of Baraka Power: 46.01%, 48.31 MW

নতুন প্লান্ট দুটি তার নির্ধারিত ডেড-লাইন মিস করলেও অবশেষে তারা উতপাদনে এসেছে।  এর মধ্যে শিকলবাহা প্লান্ট ২৩ শে মে ২০১৯ এবং কর্নফুলি প্লান্ট ১২ই সেপ্টেম্বর ২০১৯ সালে উতপাদনে আসল। যেহেতু প্নাট দুটির একটি বর্তমান হিসাব বছরের শেষ দিকে (জুলাই ২০১৮ -জুন ২০১৯্) ও অন্যটি পরে উতপাদনে এসেছে সেহেতু এই বছর ঘষিত হতে যাওয়া এনুয়াল ইপিএস ও ডীভিডেন্ডে নতুন প্লান্টগুলোর প্রভাব খুব একটা থাকবে না। তবে উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ১৩৬ শতাংশ বাড়ায় আগামী জুলাই ২০১৯-জুন ২০২০ প্রান্তিক থেকে  কোম্পানির আয়ে এই দুই প্লান্ট উল্লেখ্যযোগ্য অবদান রাখবে বলে আশা করা যায়।

সর্বশেষ প্রকাশিত ৩য় প্রান্তিক প্রতিবেদন ও ডিএসই এর ওয়েব সাইটে প্রকাশিত কোম্পানির শেয়ার হোল্ডিং পজিশন পর্যবেক্ষন করলে দেখা যায় যে কোম্পানিটির প্রতি ইন্সটিটিঊশনাল বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে।

  


৩টি মন্তব্য:

  1. চাহিদার তুলানায় উৎপাদন বৃদ্ধি কি বিদ্যুৎখাতের কোম্পানিগুলার জন্য কোন সমস্যা?

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এখন পর্যন্ত কোন সমস্যা নয়। কারন চাহিদা কম থাকার কারনে প্লান্ট বন্ধ থাকলেও কোম্পানি কেপাসিটি চার্জ পায়। তাই আয় খুব বেশি হেরফের হয় না। উতপাদন না করলেও টাকা হিতে হয় বলে সরকার নিজের প্লান্ট বসিয়ে রেখে বেসরকারী প্লান্টগুল চালু রাখে।

      মুছুন